“নিস আমাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং”

নিস আমাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং চেক লিস্ট:


১। কিওয়ার্ড রিসার্চ:

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর উপর নিস সাইট করার জন্য অবশ্যই প্রডাক্ট বেজড প্রফিটেবল কিওয়ার্ড খুজে বের করতে হবে সাথে এটাও মাথায় রাখতে হবে যাতে সেই কিওয়ার্ডটি এসইও কম্পিটিশান তুলনামুলক কম হয়।

২। কম্পিটিশান অ্যানালাইসিস:

কিওয়ার্ড খুজে বের করার পর পরবর্তি স্ট্যেপ হল সেই কিওয়ার্ডের কম্পিটইশান কেমন তা যাচাই বাছাই করা। লো কম্পিটিশানের কিওয়ার্ড হলে আমরা সেটা নিয়ে কাজ করব আর যদি সেই কিওয়ার্ডটির কম্পিটিশান হাই হয় তাহলে সেটা আমরা এড়িয়ে যাব।

৩। ডোমেইন নির্বাচন:

একটি আদর্শ নিস সাইট তৈরী করতে আপনাকে অবশ্যই ভাল মানের ডোমেইন কিনতে হবে।

৪। ওয়েব হোস্টিং নির্বাচন:

ডোমেইন কেনার পর সেটা সেটাপ করার জন্য আপনাকে একটা ওয়েব হোস্টিং কিনতে হবে। একটি ভাল মানের হোস্টিং আপনার সাইটের রেংকিং এ পজিটিভ প্রভাব ফেলবে।

৫। ব্লগ সেটাপ (ওয়ার্ডপ্রেস):

ডমিন হোস্টিং নেওয়ার পর আমরা সেখানে ব্লগ বানানোর জন্য ওয়ার্ডপ্রেস সেটাপ দিব। এবং অ্যাফিলিয়েট করার জন্য বেস কিছু প্লাগিং ব্যবহার করব।

৬। ব্লগ রাইটিং:

ব্লগটি সম্পূর্ন সেটাপ হয়ে গেলে কিভাবে সেখানে কনটেন্ট পাবলিশ করতে হবে, কত ওয়ার্ডের কনটেন্ট পাবলিস করতে হবে ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত প্লান আমরা কনটেন্ট রাইটিং বা ব্লগ রাইটিং সেকশানে বিস্তারিত জানব।

৭। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশান:

অ্যাফিলিয়েট নিস ব্লগটিং সার্চইঞ্জিনে রেংকিং এ আনার জন্য এতে সু-পরিকল্পিত এসইও প্লান করতে হবে। যেখানে আমরা খুব সতর্কতার সহিত অন-পেজ ও অফ-পেজ এসইওর কাজ গুলো চেকলিস্ট আকারে করব। এই সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা থাকবে আমাদের এসইও সেকশানে।

৮। মনিটাইজেশান:

এই পার্টে আমরা শিখব কিভাবে ব্লগ কনটেন্টে অ্যাফিলিয়েট লিংক বসাতে হয়। অ্যাফিলিয়েট লিংক-কে কিভাবে মাস্কিং করা যায়। অর্থ্যাত সাইটকে কিভাবে মনিটাইজ করতে হবে তার বিস্তারিত জানতে পারব আমরা এই পার্টে।

৯। ইমেইল লিস্ট বিল্ডিং:

এই অংশে আমরা শিখব কিভাবে আপনি আপনার সম্ভ্যাব্য ক্রেতাদের ইমেল লিস্ট কালেক্ট করবেন এবং তাদের সাথে কিভাবে সবসময় যোগাযোগ রক্ষা করে তাদেরকে বায়িং কাস্টমারে পরিনতি করাবেন।

১০। ট্রাকিং:

এই সেকশানে আমরা শিখব কিভাবে একজন ভিজিটরকে ট্রেক করা যায়। এছাড়া এই পার্টে আমরা দেখব কোন প্রডাক্টের কেমন সেল হচ্ছে আর কোনটা হচ্ছে না। সর্বপরি ভিজিটর থেকে শুরু করে ক্রতাদের ট্রাকিং এর সব গুলো স্ট্যেপ আমরা এই অংশে জানব।

১১। পে-আউট:

এই অংশে আমরা জানব কিভাবে আমাদের কমিশনের অর্থ উত্তলন করা যায়। এবং প্রতি মাসে কবে/কখন সেই অর্থ আসবে তার বিস্তারিত তথ্য জানব।